যদি পাখি হতাম

ঐ দূরের আকাশে উড়ে যেতাম, পৃথীবিটা ঘূরে আসতা

আকাশে আজ মেঘের ঘনোঘটা

তোমার বিরহে আমার আকাশে আজ মেঘের ঘনোঘটা

আলোকিত দিন

এইতো কিছু দিন আগেও আমার দিন গুলো ছিলো রোদ্র উজ্বল

প্রজাপতির ডানার মতো রঙ্গিন ছিলো প্রতিটি দিন

আবারও ফিরে পেতে ইচ্ছে করে রঙ্গিন দিন গুলো

বিশ্বাস আজ আমার কাছে কঠিন বস্তু

আজ বিশ্বাস করতে খুবই কষ্ট হয়

প্রেমের গল্প

হাসান আলীর  "ভালোবাসা ও হারানোর গল্প" শিঘ্রই আসছে। আমাদের সাথেই থাকুন

বিরহের গল্প

প্রিয় "বুচি"
এখন আমার জিবনের গল্পটা ঠিক মুড়ি বিক্রেতার দোকানের ছেঁড়া-ফাটা ড়ায়রীগুলোর ন্যায়,
ডায়রীগুলোর শুরুর পাতাগুলো থাকে কিন্তু শেষের পাতাগুলো থাকে না। শেষটা হয়তো মুড়ি
বিক্রেতার ঝাল মুড়ির ন্যায় নিদর্য় হয়ে চোখের অশু ঝড়ায় আথবা ঝাল মুড়ির অব্যবহৃত
ঠোঙ্গা হিসেবে পথের ধূলায় লুটিয়ে তার শেষ অবস্থান জানান দেয়।
                                                                 ইতি "পাগল"

valentine day

বিশ্ব ভালবাসা দিবস ফেব্রুয়ারির ১৪
তারিখে উদযাপিত হয়। এটা এখন
একটা আনন্দের দিনে দাঁড়িয়েছে কিন্তু এ
দিনটির শুরুর ঘটনা খুব বেদনার। তৃতীয় শতাব্দীতে রোমে সেই সময়কার
সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস মনে করতেন,
অবিবাহিত পুরুষেরা বিবাহিত পুরুষের
চেয়ে উন্নত যোদ্ধা হতে পারেন। তাই
তিনি তরুণদের
শক্তিশালী যোদ্ধা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিয়েকে আইন বহির্ভূত কাজ
হিসাবে ঘোষণা দেন।
সেই সময় সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন নামে এক
ধর্মযাজক সম্রাটের এ ঘোষণা অনৈতিক
বলে বিবেচনা করেন। তিনি ক্লাডিয়াসের
ঘোষণার বিরোধিতা করে গোপনে তরুণ- তরুণীদের বিয়ের দিয়ে দিতেন।
ভ্যালেন্টাইনের এ কর্মকাণ্ড প্রকাশিত
হলে সম্রাট তাকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।
লোকমুখে আরো কথিত
আছে যে কারাগারে বন্দী অবস্থায়
ভ্যালেন্টাইন, কারাধ্যক্ষের মেয়ের প্রেমে পড়েন। মেয়েটি ভ্যালেন্টাইনের
সঙ্গে কারাগারে প্রায়ই
দেখা করতে আসত। মৃত্যুর আগে তিনি সেই
মেয়েটিকে একটি চিঠি লেখেন যার
শেষে লেখা ছিল, “ফ্রম ইয়োর
ভ্যালেন্টাইন।” পোপ গেলাসিয়াস (৪৯২-৪৯৬ খ্রিঃ) এ
দিনটিকে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে'’ বা বিশ্ব
ভালবাসা দিবস হিসাবে ঘোষণা করেন।
যা এখনও বিশ্বব্যাপী প্রতিবছরই
উদযাপিত হয়।

বিরহের কবিতা (ভালোবাসার আঘাত)

ভালোবাসার আঘাত ঝরা ফুলের মতো,
কখনো বা মা ছাড়া শিশুর মত।
ভালোবসার আঘাত,- নেশা করা ছাড়ের মতো।
ভালোবাসার আঘাত- প্রভুহীন কুকুরের মতো
অথবা- তুমিহীন আমার মতো
composer

রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

অবস্থান

বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা থেকে ২'শ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত পাকশী ইউনিয়নের রুপপুর গ্রামে নির্মিত হবে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

শেয়ার করুন

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites