যদি পাখি হতাম

ঐ দূরের আকাশে উড়ে যেতাম, পৃথীবিটা ঘূরে আসতা

আকাশে আজ মেঘের ঘনোঘটা

তোমার বিরহে আমার আকাশে আজ মেঘের ঘনোঘটা

আলোকিত দিন

এইতো কিছু দিন আগেও আমার দিন গুলো ছিলো রোদ্র উজ্বল

প্রজাপতির ডানার মতো রঙ্গিন ছিলো প্রতিটি দিন

আবারও ফিরে পেতে ইচ্ছে করে রঙ্গিন দিন গুলো

বিশ্বাস আজ আমার কাছে কঠিন বস্তু

আজ বিশ্বাস করতে খুবই কষ্ট হয়

ব্যথর্তা: উন্নবিশ্বের আবহেলিত জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের পথ

বিশ্বের সকল সম্পদের মালিক মুষ্টিমেয় কিছু ব্যক্তি বা ব্যক্তিবগর্ের হাতে কুষ্কিগত। আর সামান্য আংশের মালিক বিশ্বের প্রায় সকল জনগষ্ঠি। কিন্তু কেন? অথর্নৈতিক, সামাজিক ও ধমীর্য় দিক থেকে এর উত্তর আমার বোধগোম্য নয়। আমি মানবিক -মানবিকতা ও মানুষের বৈশিষ্ট -চিন্তা-ভাবনার দিক থেকে প্রশ্নের উত্তর সম্পূর্ণ না দিতে পারলেও বিষয়টি সম্পূর্ণ রূপে বোঝাতে সক্ষম হবো এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস। প্রথমেই বলবো,পৃথিবিতে সম্পদ ও নেয়ামতের কমতি নেই আছে আসিম ও অঢেল। আথচ বিশ্বের আনেক মানুষ পড়ে থাকে অধর্াহারে,  অনাহারে, গৃহহীন, সম্পদহীনসুখ-শান্তিহীন লক্ষ্যহারা। পশ্চিমা বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ বাড়ি, গাড়ি, ধন-সম্পদ ভোগ করছে। কিন্তু কেন? এর এক মাত্র কারণ তারা যা চেয়েছে, তার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছে যার ফলে তারা তাই পেয়েছে, তারা যা চাই তাই পায়। কিন্তু আমরা যারা বেশির ভাগের দলে আমরা যা চাই তা পায় না। আল্লাহ বলেন,'লাইসালিল ইনসানি ইল্লা মাসায়া' মানুষ যা চাই না তা সে পাবে না। অথাৎ মানুষ যা চাই তাই সে পাবে। তাহলে আমরা পাই না কেন?! কেননা আমরা যারা অধিকাংশেরর দলে,  আমরা আমাদের ভবিশ্যৎ এ কেমন দেখতেহ চাই,  কোথায় দেখতে চাই, কিভাবে দেখতে চাই, তার জন্য কি করতে হবে, কিভাবে করতে হবে এই সকল বিষয়গুলো আমরা কখনই দৃঢ়তার সাথে ভেবে দেখি না, পালন করাতো বহূ দূরের কথা! আমাদের দলের বেশির ভাগ মানুষকে বলতে শোনা যায়, ' হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার কিন্তু কপাল........!?। যারা এই কপালের দিকে দায়িত্ব চাপাবে তাদের কপালে কদাচিৎ ভালো কিছু জোটে। যত বাধা অসুখ আমি পারবো, পারতে আমাকে হবেই এই সংকল্প করে পরিকল্পনা মাফিক কজে ঝাপিয়ে পড়ুন।  কাজকে ভয় করে না,  সংকল্প মনে করে চ্যালেঞ্জ নিয়ে এগিয়ে আসুন। নিজের যোগ্যতা, ক্ষমতাকে ছোট করে দেখবেন না। কেননা আমাদের জন্ম সফলতার জন্য।এম. এইচ. আলী

সাফল্যের উপায়

জিবনে অনেক মূল্যবান সময় আবহেলার পিছনে  ব্যয় করেছেন। একটু ভাবুন,  কার জন্য আপনার চোখোর মূল্যবান আশ্রু ঝরাচ্ছেন? কার জন্য নিজের ভবিশ্যত নষ্ট করছেন? কার জন্য নিজেকে কষ্ট দিচ্ছেন? কি কারণে এত গুলো কাজ করছেন? একটু সময় নিয়ে প্রশ্নগুলো ভাবুন, উত্তর খুজুন। জিবন আনেক মূল্যবান। কিন্তু সময় জিবনের থেকেও মূল্যবান। অতীত মানুষকে কষ্টদেয়। অতীত ভুলে যান। বতর্মান ও ভবিশ্যত নিয়ে ভাবুন। নিজেকে বার বার প্রশ্ন করুন, কে আপনি? কি করছেন আপনি? কি করা আর কোথায় থাকা উচিৎ ছিলো আপনার? এম. এইচ. আলী

ভালোবাসা ও বিরহ

সজল আর শিউলি এর মাঝে আজ সম্পর্ক ২.৫ বছর হয়ে গেলো।যখন শিউলি ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে সজল অনার্স থার্ড ইয়ারে।শিউলি সজলের সাথে পরিচিত হয় তার এক বান্ধুবির মাধ্যমে,তার বান্ধুবির মামার বন্ধু ছিল সজলের বন্ধু।সেই সুবাদে তাদের পরিচয়।প্রথম যখন শিউলি সজল এর সাথে দেখা তারা বন্ধু হতেই দেখা করে।শিউলির কথা বলার মানুষ ছিলনা,একা একা বিষন্ন মনে থাকতো,তাই সজলের বন্ধুর সাথে বন্ধুত্ত করে।শিউলি ওই ছেলেকে মনে মনে খুব পছন্দ করত।কিন্তু শিউলিকে সজল এর সে বন্ধু একদম পছন্দ করতনা।তাই শিউলির সাথে যে নাম্বার দিয়ে কথা বলত তা সজল কে দিয়ে দেয় আর বলে যে আমার হয়ে তুই শিউলিকে সময় দে।কিন্তু বলবিনা তুই কে।সজল এর বন্ধুর নাম ছিল আসিফ।তো সজল শিউলি কে কল দিত সকাল,সন্ধ্যা,রাত কিন্তু সজল হয়ে নয় আসিফ হয়ে।সজল শুধুই ওর বন্ধুর কথা মত কাজ করছিল।কিন্তু এদিকে শিউলি আসিফ কে লাইক করত

বিরহের প্রেম পত্র

 জীবনের কষ্ট গুলো যদি বেঁধে রাখা যেত ,,, তবে তা যত্ন করে বেঁধে রাখাতাম ,, কারন, কোন একসময় যদি ফিরে আসো,,,, তাহলে দেখাতাম ,,,তুমি চলে যাওয়া তে কতটা কষ্টে ছিলাম আমি ,,

বিরহী ভালোবাসা :- মুড়ি বিক্রেতার ডায়রী

প্রিয় "বুচি"
এখন আমার জিবনের গল্পটা ঠিক মুড়ি বিক্রেতার দোকানের ছেঁড়া-ফাটা ড়ায়রীগুলোর ন্যায়,
ডায়রীগুলোর শুরুর পাতাগুলো থাকে কিন্তু শেষের পাতাগুলো থাকে না। শেষটা হয়তো মুড়ি
বিক্রেতার ঝাল মুড়ির ন্যায় নিদর্য় হয়ে চোখের অশু ঝড়ায় আথবা ঝাল মুড়ির অব্যবহৃত
ঠোঙ্গা হিসেবে পথের ধূলায় লুটিয়ে তার শেষ অবস্থান জানান দেয়।
                                                                 ইতি "পাগল"

বিরহের গল্প

প্রিয় "বুচি"
খুব কাছের মানুষটিকে হারিয়ে ফেলার কষ্ট কত তা শুধু সেই বোঝে যে হারিয়ে ফেলে। আমি তোমাকে হারাতে চাইনি, হারাতে চাইনা। আমায় এত কষ্ট দিওনা। তোমাকে হারানোর কষ্ট আমার হৃদয় কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। বিশ্বাস কর তোমাকে ছাড়া আমি বড় একা। খুব কাছে থেকে না হোক দূর থেকে হলেও আমার কষ্ট গুলোকে একটু অনুভব করো।তোমার পথ চেয়ে আজো বসে আছি। তুমি ফিরে আসবে। এই আশায় হৃদয় দূয়ারটি খুলে রাখলাম। জানি আমার জিবনে তুমি শুধুই স্মৃতি, হয়তো তোমার জিবনে আমিও। তবুও স্মৃতি গুলোকে আড়াল রাখতে পারি না। মনের আজান্তে ভেসে উঠে সব ছবি। কষ্ট  গুলোকে আর চেপে রাখতে পারি না। বাটনা বাটা চোখের জল গুলোকে শান্তনা দেওয়ার ভাষা হারিয়ে ফেলে। কতটুকু বুঝেছিলে জানি না।তবে যতটুকু বুঝেছিলে ঠিক ততটুকুই আমার জিবনে পূনর্তা পেয়েছিলো। হয়ত আজ যখন বুঝতে শিখেছো তখন তোমার মনের দরজা পযর্ন্ত আসার সব রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছো।

break up story

প্রিয় "বুচি"
আজ তোমাকে আনেক কিছু বলতে মন চাইছে। আজ হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে শুধু তোমার কারণে। আজ দুচোখ শুধু আশ্রুসজল শুধু তোমার কারনে। শুধু তোমার কারনে আমার রাত কাটে নির্ঘুম। খুব জানতে ইচ্ছা করছে আমি কি এমন এক জনকে ভালোেবসেছি

১। যে আমায় তার ভালোলাগা মন্দলাগা জানাবে না।
২। যে আমার সাথে ঘুরতে পছন্দ করে না।
৩। যে দীঘর্ দিন আমার সাথে কথা না বলে থাকতে পারে।
৪। যে আমার আপছন্দের কাজগুলো করে।
৫। যে আমার সাথে আমার স্মরণীর দিন গুলো কাটায় না।
৬। যে তার পাচর্ আমার হাতে দিতে ভয় পায়।
৭। যে আমাকে না জানিয়ে কাজ করতে পছন্দ করে।

বুচি আমাকে ভালোবাসতে বলছিনা শুধু বলে যাও আমার ভালোবাসাকে আমার বিশ্বাসকে নিয়ে খেলে কেনো? আজকের এই দিনটির জন্য তোমাকে দোষ দিবোনা
কারণ আমি তোমাকে কাছে পাওয়ার জন্য তোমার সব অবহেলা সাহ্য করেছি। কিন্তু আজ তোমার অবহেলা ধীরে ধীরে এত বড় স্তুপাকার হয়েছেযে আমার ভালোবাসা, আমি, তোমার কাছে আমার মূল্য সব কিছু অবহেলার স্তুপের নিচে ঢাকা পরেছে!



শেয়ার করুন

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites